পালা ভাগ করে খেতে হবে ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারদের

[ad_1]

এভাবেই চলছে ইংল্যান্ডের করোনাকালীন অনুশীলন। ছবি: ইসিবি


খেলোয়াড়দের মেনে চলতে হবে নানা ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা। টিম হোটেল থেকে অনুশীলন মাঠ অথবা টেস্ট চলাকালে কীভাবে চলতে হবে তা নিয়ে অনেক দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে


ক্রিকেট মাঠে ফিরবে ৮ জুলাই সাউদাম্পটনে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ম্যাচ দিয়ে। তবে তিন টেস্টের সিরিজটি হবে জৈব-সুরক্ষিত পরিবেশে। আর এ জন্য খেলোয়াড়দের মেনে চলতে হবে নানা ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা। টিম হোটেল থেকে অনুশীলন মাঠ অথবা টেস্ট চলাকালে কীভাবে চলতে হবে তা নিয়ে অনেক দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের তো অনুশীলনের সময় খেতেও হবে পালা ভাগ করে। যাতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি সর্বোচ্চ কমিয়ে আনা যায়।


আপাতত ইংল্যান্ডের ৩০ সদস্যের দলের খেলোয়াড়েরা আলাদা আলাদা হয়েই অনুশীলন করছেন। কিন্তু সাউদাম্পটনের অ্যাজিয়াস বোল স্টেডিয়ামে ২৩ জুন থেকে শুরু হবে তাঁদের দলীয় অনুশীলন। সিরিজ শুরুর আগে দলের সদস্য সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে ২২ জনে। অনুশীলনের সময় এক সঙ্গে ৩০ জনের বহর খেতে বসলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাটা একটু মুশকিলই।


এ কারণে নতুন একটি পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে ইংল্যান্ড দল। অনুশীলনের সময় অ্যাজিয়াস বোলে এক সঙ্গে ৩০ জনকে খেতে বসতে দেওয়া হবে না। খেলোয়াড়দের খেতে হবে ছোট ছোট দলে পালা ভাগ করে। শুধু কি খেলোয়াড়ই, কোচিং স্টাফ ও দলের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলিয়ে প্রায় ৫০ জনের বহর। এতজনের এক সঙ্গে খাওয়ার জন্য অ্যাজিয়াস বোলের রেস্তোরাঁটা একটু ছোটই।


ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল অ্যাজিয়াস বোলে অনুশীলন শুরু করবে জুলাই মাস থেকে। সে সময় তাদের ওল্ড ট্রাফোর্ডের হোটেল থেকে স্টেডিয়ামে যাওয়ার যাত্রাটা একটু জটিলই হবে। তিনটি বাসে ভাগ করে দলের সদস্যরা যাবেন স্টেডিয়ামে। মধ্যাহ্নভোজ করবে তারা কাউন্টি মাঠে। টেস্ট ম্যাচ চলাকালে দুই দল যেখানে থাকবে সেই হোটেলেও মেনে চলতে হবে অনেক বিধিনিষেধ। প্রতি দলের জন্য হোটেলের একটি করে তলা বরাদ্দ করা হয়েছে। আরেকটি তলায় থাকবেন ম্যাচ দিবসের স্টাফসহ অন্যান্যরা।


হোটেলে দুই দলের জন্য আলাদা আলাদা খাবার সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। সকালের নাশতা, দুপুরের বা রাতের খাবার; সব বেলার জন্যই একই নিয়ম মেনে চলতে হবে। আর খেলোয়াড়েরা খেতেও যাবেন ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে কয়েকবারে।


ইসিবির নির্দেশনা অনুযায়ী দুই দলের সদস্যদেরই টেস্টের প্রতি দিন স্টেডিয়ামে ১০ ঘণ্টা করে থাকতে হবে। অনুশীলনের সময় বা ম্যাচের দিন কোনো দলের খেলোয়াড়েরাই স্কোয়াডের বাইরের কারও সঙ্গে দেখা করতে পারবে না।



[ad_2]

Source link
IRFAN H

Hi, This is IrfanH I love to travel and passing by gossip with friends.

Post a Comment

Please do not enter any spam link in the comment box

Previous Post Next Post