এক হালি কৌতুক

[ad_1]

রহমত গ্রাম থেকে শহরে এল। সে খুবই ক্ষুধার্ত। সে শহরের একজন ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করল, ‘ভাই, খাবারের হোটেল কোন দিকে?’ ব্যক্তিটি তামাশা করে আদালত দেখিয়ে বলল, ‘ওই দিকে!’


রহমত তখন আদালতে ঢুকেই শুনতে পেল, জজ সাহেব বলছেন, ‘অর্ডার অর্ডার।’


রহমত জোরে চিৎকার দিয়ে বললেন, ‘পুরি, শিঙাড়া আর চা দাও।’


জজ সাহেবসহ আদালতের সবাই হেসে উঠলেন।


সংগ্রহে: কে এম ইশমাম হোসেন, রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল ও কলেজ


 


ডাক্তার: আমরা দুঃখিত, আপনার ছেলেকে বাঁচাতে পারলাম না। হি ইজ ডেড।


ছেলে: বাবা আমি মরিনি, বেঁচে আছি!


বাবা: চুপ কর বেয়াদব! তুই কি ডাক্তারের চেয়ে বেশি জানিস?


সংগ্রহে: আঞ্জুমান আরা বেগম, এনায়েত বাজার মহিলা কলেজ, চট্টগ্রাম


 


একদল ভদ্রমহিলা হাঁটছিলেন। এক সাইকেল আরোহী তাঁদের গায়ের ওপর সাইকেল তুলে দিল।


ভদ্রমহিলাদের একজন: তুমি তো সাইকেল চালাতে পার না।


আরোহী: আমি আপনাকে বাঁচিয়ে দিয়েছি। কারণ, অন্য দিন আমি ট্রাক চালাই।


সংগ্রহে: আনিকা নাওয়ার, চতুর্থ শ্রেণী, স্কলাস্টিকা স্কুল


 


: যদি একজন ২৭ বছরের পুরুষ একজন ২৫ বছরের এক রাজনীতিবিদের মেয়েকে বিয়ে করে, তখন সে কী হবে?


: সেই মেয়েটির স্বামী!


সংগ্রহে: উম্মে তামান্না



[ad_2]

Source link
IRFAN H

Hi, This is IrfanH I love to travel and passing by gossip with friends.

Post a Comment

Please do not enter any spam link in the comment box

Previous Post Next Post